মিথ্যাচার

কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সৃষ্টির বিভিন্ন উপাদানের কথা বলা হয়েছে। যেমন – আলাকাঃ পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি

৬:১৪ বলছে যে, মুহাম্মদ হল প্রথম মুসলীম। অসংগতি: ২:৩৭ বলছে যে, আদম ছিল প্রথম মুসলীম। অসংগতি: ২:১৩১ বলছে যে, ইব্রাহিম

কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সৃষ্টির বিভিন্ন উপাদানের কথা বলা হয়েছে। যেমন – আলাকাঃ পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি

মুহাম্মদ বানু কুরাইজা নামক এক ইহুদী উপজাতির ৬০০-৯০০ জন নিরপরাধী ইহুদীকে হত্যা করেছিলেন। জবাব: প্রথমত, এমন কিছু কোরআনে লিখা নেই।

৩:৮৫ কেহ ইসলাম ব্যতীত [আল্লাহ্‌র ইচ্ছার নিকট আত্মসমর্পণকারী] অন্য কোন দ্বীন গ্রহণ করতে চাইলে, তা কখনও গ্রহণ করা হবে না।

কোরআনে বলা হয়েছে পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর ঘুরছে না–অতএব অবৈজ্ঞানিক! জবাব: প্রথমত, কোরআনের কোথাও পৃথিবীকে স্থির তথা নিজ অক্ষের

আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর

সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা করবে। (৫২:২৪) তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরেরা। (৫৬:১৭) এটা জান্নাতস্থিত ‘সালসাবীল’ নামক একটি

২৯:১৪আমি নূহ (আঃ) কে তাঁর সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করেছিলাম। তিনি তাদের মধ্যে পঞ্চাশ কম এক হাজার বছর অবস্থান করেছিলেন। অতঃপর

কোরআনে নূহের প্লাবনের বর্ণনা অবৈজ্ঞানিক ও গাঁজাখোরী! জবাব: কোরআনে বর্ণিত নূহের প্লাবনের বর্ণনাটা আগে দেখে নেয়া যাক: “And it was

কোরআনে যেহেতু পর্বতমালাকে ভূমিকম্প প্রতিরোধের কথা বলা হয়েছে সেহেতু অবৈজ্ঞানিক (২১:৩১, ১৬:১৫)! জবাব : প্রথমত, কোরআনের কোথাও পর্বতমালাকে ভূমিকম্প প্রতিরোধ

মুসলিমদের দাবী অনুসারে কুরান যদি মানুষের জন্যে সৃষ্টকর্তার পাঠানো জীবন বিধানই হবে, তবে কেন এতে পুরো একটা সুরা জুড়ে স্থান

আল্লাহর কি প্রয়োজন পড়লো তার অনুসারিদের লুটের মাল ঘুষ দেওয়ার (৪৮:২০, ৮:৪১) ? জবাব : ৪৮:২০ আল্লাহ তোমাদেরকে বিপুল পরিমাণ

কুরানের বহু আয়াত রয়েছে শূধু মাত্র নবী মুহম্মদের ব্যাক্তিগত সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে (৩৩:২৮-৩০, ৩৩:৩২-৩৩, ৩৩:৩৭-৩৮, ৩৩:৫০-৫৩, ৩৩:৫৫-৫৯, ৬৬:১-৫) ? সমগ্র

কল্পকাহিনী পড়ে ছোট বাচ্ছাদের মনে বিশ্বাস তৈরি হয় যে ”সিন্ডেরেলা” আসলেই পাখি বা ইদুরের সাথে কথা বলতে পারে ! একজন

কুকুর একটি নিকৃষ্ট প্রানী, ইসলামে কুকুর পুষতে নিষেধ করা হয়েছে! জবাব: কোরানে তো কোথাও কুকুর পুষতে নিষেধ করা হয় নি।

আল্লাহ দাবি করেন, পৃথিবীতে বিচরণকারী এমন কোনপ্রাণী নেই, যে তার জীবিকার দায়িত্ব তিনি নিজে গ্রহন করেননি (সুরা হুদ:১১:৬) তাহলে অভাবে

কোন কথা আস্থাযোগ্য না হলেই মানুষ শপথ করে / কছম কাটে ! তবে কেন আল্লাহকে কুরানে এতোবার কছম কাটতে হলো

কোরআনে বলা হয়েছে, তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত

তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের উদ্ভাবক। যখন তিনি কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন, তখন সেটিকে একথাই বলেন, ‘হয়ে যাও’ তৎক্ষণাৎ তা

সূরা মূলক-১৭ “না তোমরা নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের উপর প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন না, অতঃপর

নি:সন্দেহ, তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ , যিনি আসমান ও জমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করিয়াছেন, অনন্তর সিংহাসনে সমাসীন হইয়াছেন, তিনিই দিনকে রাত্রির

আল্লাহ পৃথিবী, গাছপালা, প্রাণিজগত আগে সৃষ্টি করেছেন, এরপরে সপ্ত আকাশ বা মহাকাশ। বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি

“সূরা ইয়াসিন এর ৩৮ নম্বর আয়াতে রয়েছে, এবং সূর্য তার নির্দিষ্ট গন্ডীর মধ্যে আবর্তন করে! এছাড়া সূরা আম্বিয়া:৩৩, সূরা লুকমান:২৯,

কোরআনে দুই উদয়াচল ও মধ্যবর্তী বহু উদয়াচলের কথা বলা হয়েছে। এটা বৈজ্ঞানিক ভুল। জবাব : তিনি দুই উদয়াচল ও দুই

কোরান লিখিত হয়েছে নবীর মৃত্যুর পর! ওসমান কোরান বই আকারে প্রকাশ করেছেন! জবাব: কোরান যদি রসূলের জীবদ্দশায় বই আকারে না

কুরানের আয়াত (২:১) ‘আলিফ লাম মিম’ এর অর্থ কি সেটা কোন মুসলিমই জানে না ! তাহলে এটাকে কুরানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার

কোরানে যুদ্ধবন্দী যৌণদাসী মুসলমানদের জন্য হালাল করা হয়েছে! জবাব: অমুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষীদের ইসলাম বিরোধী প্রপাগান্ডার একটি বড় হাতিয়ার হলো

কোরআনে ৪:৩৪ স্ত্রীকে প্রহারের কথা বলা হয়েছে! জবাব: কোরানের কোন শব্দের সঠিক মানে জানতে হলে , ঐ একি শব্দ দিয়ে

কোরআনে ৬৫:৪ নাম্বার আয়াতে অপ্রাপ্তবয়স্ক বালিকাদের বিয়ে করার কথা লিখা আছে! জবাব: কোরআনের ৬৫:৪ নাম্বার আয়াতের অংশবিশেষ উদ্ধৃত করে অভিযোগ

কোরআনে যেহেতু নারীকে পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি দেয়া হয়েছে সেহেতু নারী-পুরুষকে সমান অধিকার দেয়া হয়নি! জবাব: প্রথমত, কোরআনের আগে-পরে কোন ধর্মগ্রন্থে

সম্পত্তি ভাগের বিষয়ে ১ জন পুরুষ = ২জন নারী! (সুরা ৪:১১) এটাকে কি সমঅধিকার বলে? জবাব: নারী পুরুষ কি সমান

কোরআনে (আয়াত ২:২৮২) যেহেতু একজন পুরুষের স্থলে দু’জন নারী সাক্ষীর কথা বলা আছে সেহেতু নারীর বুদ্ধিমত্তাকে পুরুষের চেয়ে কম মনে

কোরআনের ২:২২২ নাম্বার আয়াতে নারীর মাসিক রজঃস্রাবকে রোগ বলা হয়েছে–অতএব অবৈজ্ঞানিক! জবাব: কিছু অন্ধ ও গোঁড়া সমালোচক কোরআনের ২:২২২ নাম্বার

২:২২৩ কোরআনে স্ত্রীকে শষ্যক্ষেত্রের সাথে তুলনা করে হেয় করা হয়েছে! জবাব: এক্ষেত্রেও কোন কোন অনুবাদক ‘শষ্যক্ষেত্র’ শব্দটা ব্যবহারই করেননি (২:২২৩)।

তোমাদের স্ত্রীরা হচ্ছে তোমাদের জন্য শস্যক্ষেত। তাই তোমাদের শস্যক্ষেতে যাও, যেভাবে তোমরা চাও। নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা করো। আর